শিল্প-কারখানার সমৃদ্ধি অর্থনৈতিক উন্নতির অন্যতম প্রধান শর্ত। শিল্প-কারখানার সমৃদ্ধির উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে অর্থনৈতিক কাঠামো। দিনাজপুর মূলতঃ কৃষি সমৃদ্ধ জেলা। সেজন্য এ জেলাতে যেসব শিল্প কারখানা গড়ে উঠেছে তার অধিকাংশই কৃষিভিত্তিক। শিল্প/শিল্পায়ন সম্পর্কিত জেলার সাধারণ পরিসংখ্যান/তথ্য নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
বড় শিল্প ও কারখানাঃ
দিনাজপুর জেলায় বড় শিল্প ও কারাখানার মধ্যে সেতাবগঞ্জ সুগার মিলস লিঃ এবং দিনাজপুর টেক্সটাইল মিলস লিঃ অন্যতম।
সেতাবগঞ্জ সুগার মিলস লিমিটেডঃ
দিনাজপুর জেলার বোচাগঞ্জ উপজেলায় এটি অবস্থিত। বাংলাদেশ খাদ্য ও চিনি শিল্প কর্পোরেশন, বিএসএফআইসি -এর একটি প্রতিষ্ঠান।
অবকাঠামোগত অবস্থানও উৎপাদনঃ
লোকবলঃ
|
|
দিনাজপুর টেক্সটাইল মিলস লিঃ
দিনাজপুর জেলা সদর হতে ১৯ কিঃমিঃ দুরে দিনাজপুর-ঢাকা মহাসড়কের উত্তর পার্শ্বে সদরপুর এলাকায় অবস্থিত। বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস কর্পোরেশন, বিটিএমসি এর একটি প্রতিষ্ঠান।
অবকাঠামোগত অবস্থান ও উৎপাদনঃ
স্বাধীনতা উত্তরকালে উত্তরবঙ্গের সুতার চাহিদা পূরণ ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক দিনাজপুর টেক্সটাইল মিল প্রতিষ্ঠিত হয়। মিলটি বৃহত্তর দিনাজপুর জেলার সরকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং ৩৬.৫৪ একর জমির উপর অবস্থিত। মিলটির ২০০৮ সাল থেকে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে।
মাঝারী ওক্ষুদ্রশিল্প কারখানাঃ
কৃষিই এই জেলার অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের মূল চাবিকাঠি। কাটারী ভোগ, কালাজিরা চাল ও বেদানা লিচুর জন্য এই জেলা বিশেষভাবে পরিচিত। এছাড়াও ধানচাষ নির্ভর এই জেলা দেশের সিংহভাগ চালের যোগান দেয়। ধান এই জেলার প্রধান কৃষি পণ্য হওয়ায় এই জেলায় শিল্প ও কলকারখানা বলতে প্রায় ২০০০ এর মত চালকল আছে যার মধ্যে প্রায় ১০০টির মত অটোমেটিক ও সেমি-অটোমেটিক চাউল কল; বাকী সবগুলো চাতাল নির্ভর চাউল কল। নিম্নে মাঝারী ও ক্ষুদ্র শিল্পের তথ্য প্রদান করা হলোঃ
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস